Pumpkin Seeds(পামকিন সিড)
400৳ – 4,000৳
স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর পামকিন সিড — প্রোটিন, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর। স্ন্যাকস, সালাদ বা ডেজার্টে যোগ করুন স্বাস্থ্যকর স্বাদ ও উপকারিতা।

👉পামকিন সিড-এর গুণাবলি:
✅প্রোটিন সমৃদ্ধ: প্রতি ১০০ গ্রামে প্রায় ৩০ গ্রাম প্রোটিন থাকে।
✅ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড: হৃদযন্ত্রের জন্য উপকারী ফ্যাট।
✅ম্যাগনেসিয়াম ও দস্তা: হাড় শক্ত রাখা এবং ইমিউন সিস্টেম শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।
✅অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট: শরীরের টক্সিন দূর করে, বার্ধক্য রোধ করে।
✅ফাইবার সমৃদ্ধ: হজমশক্তি উন্নত করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
👉পামকিন সিড-এর উপকারিতা:
✅হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: এতে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট, ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদযন্ত্র সুস্থ রাখে।
✅ইমিউন সিস্টেম উন্নত করে: জিঙ্ক ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
✅ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
✅ঘুম ভালো হয়: এতে থাকা ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো অ্যাসিড ঘুমের মান উন্নত করে।
✅প্রস্টেট স্বাস্থ্য রক্ষা করে: বিশেষ করে পুরুষদের প্রস্টেট সুস্থ রাখতে দারুন কার্যকর।
✅চুল ও ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে: এতে থাকা ভিটামিন E ও ফ্যাটি অ্যাসিড ত্বক ও চুলের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী।
🍽️পামকিন সিড খাওয়ার সঠিক নিয়ম:
✔️ প্রতিদিনের পরিমাণ:
• প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দৈনিক ২০-৩০ গ্রাম (প্রায় ২-৩ টেবিল চামচ) খাওয়া নিরাপদ ও উপকারী।
✔️কখন খাবেন:
• সকালের নাস্তায়: ওটস, দই বা স্মুদি-তে মিশিয়ে খেতে পারেন।
• স্ন্যাকস হিসেবে: বিকেলের নাস্তায় বাদাম, কিশমিশের সাথে ১-২ মুঠো খেতে পারেন।
• রাতে ঘুমানোর আগে: সামান্য পামকিন সিড খেলে ঘুম ভালো হতে পারে, কারণ এতে ট্রিপটোফ্যান থাকে।
✔️কাঁচা না ভাজা — কোনটা ভালো?
• কাঁচা (Raw) সিড: বেশি পুষ্টিকর, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও এনজাইম অক্ষত থাকে।
• হালকা ভাজা (Roasted, salt-free): স্বাদের জন্য অনেকে খান, তবে অতিরিক্ত ভাজা এড়িয়ে চলা উচিত।
✔️পানির সাথে খাওয়া:
• পামকিন সিড ফাইবার সমৃদ্ধ, তাই খাওয়ার পর পর্যাপ্ত পানি পান করা উচিত।
• এতে হজম ভালো হয় ও পেট ফাঁপা কমে।
✔️অন্য খাবারের সাথে খাওয়ার আইডিয়া:
• সালাদে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
• স্মুদি, দই বা ওটমিলের সাথে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
• বাদাম, শুকনো ফলের মিশ্রণে (trail mix) রাখতে পারেন।
👉পাম কিন সীড সংরক্ষণের সহজ নিয়ম নিচে দিচ্ছি:
🔷 পরিষ্কার করা:
• বীজ কেনার পর শুকনো কাপড়ে মুছে নিন।
• ধুলা-মাটি থাকলে পরিষ্কার করুন।
🔷 শুকানো:
• সরাসরি রোদ নয়, ছায়ায় ১-২ দিন শুকিয়ে নিন।
🔷সংরক্ষণ পাত্র:
• এয়ারটাইট (বাতাস ঢুকতে না পারে এমন) পাত্রে রাখুন — যেমন কাচের জার, প্লাস্টিকের ড্রাম বা মোটা পলিথিন ব্যাগ।
🔷সংরক্ষণের স্থান:
• ঠান্ডা, শুষ্ক ও অন্ধকার স্থানে রাখুন।
• ফ্রিজের নিচের শেলফেও রাখতে পারেন।
🔷 পোকা ও ফাঙ্গাস থেকে বাঁচাতে:
• কাঠের ছাই বা ন্যাপথলিন বল ব্যবহার করুন।
Reviews
There are no reviews yet.