White Sesame Seeds(সাদা তিল)
250৳ – 2,500৳
বিশুদ্ধ ও প্রাকৃতিক সাদা তিল — পুষ্টিগুণে ভরপুর, খাবারে অসাধারণ স্বাদ ও সুগন্ধ যোগ করে। বিভিন্ন মুখরোচক রান্না, মিষ্টান্ন এবং সালাদে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত।

👉সাদা তিলের গুণাবলি:
✅পুষ্টিগুণে ভরপুর: সাদা তিল প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম, জিঙ্ক ও ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স সমৃদ্ধ।
✅উন্নতমানের স্বাস্থ্যকর তেল: এতে রয়েছে স্বাস্থ্যকর ওমেগা-৬ ফ্যাটি অ্যাসিড যা শরীরের শক্তির চাহিদা পূরণ করে।
✅ফাইবার সমৃদ্ধ: হজমশক্তি বাড়াতে এবং পরিপাকতন্ত্র সুস্থ রাখতে সহায়ক।
✅ স্বাদ ও সুগন্ধে সমৃদ্ধ: রান্না, মিষ্টান্ন, সালাদ ও বেকিংয়ে অতুলনীয় স্বাদ ও ঘ্রাণ যোগ করে।
✅ দীর্ঘস্থায়ী সংরক্ষণ ক্ষমতা: ঠিকভাবে সংরক্ষণ করলে দীর্ঘদিন তাজা থাকে এবং গুণগত মান অক্ষুণ্ণ থাকে।
👉সাদা তিলের উপকারিতা:
✅হাড়ের গঠন মজবুত করে: এতে থাকা ক্যালসিয়াম ও জিঙ্ক হাড়ের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে।
✅হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়: সাদা তিলে থাকা স্বাস্থ্যকর ফ্যাট ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদপিণ্ডের সুস্থতা বজায় রাখতে সহায়ক।
✅ত্বক ও চুলের সৌন্দর্য রক্ষা করে: ভিটামিন ই এবং প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক মসৃণ ও চুলের গোড়া শক্ত করে।
✅রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: আয়রন, সেলেনিয়াম ও জিঙ্ক শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে।
✅হজমে সহায়ক: ফাইবার সমৃদ্ধ হওয়ায় হজম প্রক্রিয়া উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
✅ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে উপকারী: রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে।
🍽️সাদা তিল খাওয়ার সঠিক নিয়ম:
✔️পরিমাণে সীমিত খান: প্রতিদিন ১-২ চা চামচ (প্রায় ১০-২০ গ্রাম) সাদা তিল খাওয়া নিরাপদ এবং উপকারী। অতিরিক্ত খেলে ওজন বাড়তে পারে, কারণ এতে ফ্যাট এবং ক্যালরি বেশি থাকে।
✔️ভেজে বা কাঁচা খাওয়া যায়: সাদা তিল হালকা ভেজে খেলে এর স্বাদ ও ঘ্রাণ বাড়ে এবং সহজে হজম হয়। আবার সালাদ, দই বা স্মুদি’র সঙ্গে কাঁচা অবস্থায়ও খাওয়া যায়।
✔️খালি পেটে খাওয়ার পরামর্শ: সকালে খালি পেটে ভেজানো তিল (পানি সহ) খাওয়া শরীরের জন্য উপকারী, এতে হজম ভালো হয় এবং পুষ্টি সহজে শোষিত হয়।
✔️ভেজানো তিল খাওয়া: সাদা তিল ৫-৬ ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেলে সহজে হজম হয় এবং পুষ্টিগুণ বেশি কার্যকর হয়।
✔️রান্নায় ব্যবহার: তিল বিভিন্ন ভর্তা, মিষ্টান্ন, খিচুড়ি, সালাদ, রুটি, কেক, বিস্কুট এবং মুচমুচে স্ন্যাকসে ব্যবহার করা যায়। এতে খাবারের স্বাদ ও পুষ্টিমূল্য বাড়ে।
✔️তিলের তেলও খাওয়া যায়: তিল থেকে তৈরি তেল রান্নায় ব্যবহার করলে হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাটের চাহিদা পূরণ করে।
👉সাদা তিল সংরক্ষণের সঠিক নিয়ম:
🔷শুষ্ক ও ঠাণ্ডা স্থানে রাখুন: তিল সবসময় ঠাণ্ডা, শুষ্ক এবং বাতাস চলাচল করে না এমন স্থানে সংরক্ষণ করুন। অতিরিক্ত আর্দ্রতা তিলে ফাঙ্গাস বা পোকা ধরার সম্ভাবনা বাড়ায়।
🔷বায়ুরোধী (Airtight) কন্টেনারে সংরক্ষণ করুন: তিল সংরক্ষণের জন্য বায়ুরোধী কাচ বা প্লাস্টিকের জার ব্যবহার করুন। এতে তিলের স্বাদ, গন্ধ ও পুষ্টিগুণ অক্ষুণ্ণ থাকে।
🔷সূর্যের আলো থেকে দূরে রাখুন: তিল কখনও সরাসরি সূর্যের আলোয় বা বেশি গরম স্থানে রাখবেন না। এতে তিলের তেল নষ্ট হয়ে যেতে পারে এবং স্বাদ পরিবর্তন হতে পারে।
🔷ফ্রিজে সংরক্ষণ: লম্বা সময় সংরক্ষণ করতে চাইলে তিল ফ্রিজে রাখুন। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে, এতে তিল অনেকদিন টাটকা থাকে এবং তাজা ঘ্রাণ বজায় থাকে।
🔷ভেজা হাত বা চামচ ব্যবহার করবেন না: তিল নিতে গেলে সবসময় শুকনো হাত বা চামচ ব্যবহার করুন, যেন ভিতরে আর্দ্রতা ঢুকে না যায়।
🔷মেয়াদ (Shelf Life) লক্ষ করুন: তিল সাধারণত ৬-১২ মাস ভালো থাকে যদি সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হয়। তবে পুরনো হলে গন্ধ ও স্বাদ পরিবর্তন হয়, তখন খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত।
Reviews
There are no reviews yet.